জীবন জাগার গল্প ১৮ : সুচরিতা প্রিয়তমাসু
সংসার জীবনে স্বামীর পূর্ণতম পৌরুষের প্রতীক কী? স্ত্রীকে জিতিয়ে দেওয়া।
স্ত্রীকে খুশি করা, সুখী করা—পৌরুষদীপ্ত স্বামীর পরিচায়ক।
এটা কীভাবে সম্ভব? একটু খুলে বলা যাক।
একজন মানুষ হিসেবে পৌরুষের পূর্ণতা নারীর প্রতি (বায়োলজিক্যাল) আকর্ষণ ও ভালোবাসায় নিহিত। নারীর প্রতি টান-আকর্ষণ থাকাই পৌরুষের প্রধানতম বৈশিষ্ট্য। অপাত্রে, বেজায়গায় এই আকর্ষণ প্রকাশ করা কাপুরুষের লক্ষণ। নারী বা স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসাটা কখন পূর্ণতা পায়? পাপের সীমায় না পৌঁছা পর্যন্ত একজন স্বামী যখন তার স্ত্রীকে ছাড় দেয়, তর্কে বা মনোমালিন্যের সময় জিতিয়ে দেয়, তখনই একজন স্বামীর পৌরুষ পূর্ণতা পেয়েছে বলে ধরে নেওয়া যায়। শরিয়তের সীমায় থেকে স্ত্রীকে ছাড় দেওয়া, তার সাধারণ ছোটখাটো ভুলত্রুটি উপেক্ষা করা, হারামে না জড়িয়ে স্ত্রীর প্রতি অনুগত আর বিশ্বস্ত থাকা, স্ত্রীর প্রতি নরমকোমল আচরণই একজন পৌরুষদীপ্ত স্বামীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
বিস্তারিত পড়ুন- সুচরিতা প্রিয়তমাসু তে।
বইয়ের নাম | জীবন জাগার গল্প ১৮ : সুচরিতা প্রিয়তমাসু |
---|---|
লেখক | মুহাম্মাদ আতীক উল্লাহ |
প্রকাশনী | মাকতাবাতুল আযহার |
সংস্করণ | প্রথম প্রকাশ, ২০২২ |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা | বাংলা |