বই : নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন

মূল্য :   Tk. 600.0   Tk. 450.0 (25.0% ছাড়)
 

সুশিক্ষিত জাতি গঠনে প্রয়োজন সুপরিকল্পিত শিক্ষাক্রম। ভূমিষ্ঠ হওয়া একজন শিশুকে ‘মানুষ’ বানায় শিক্ষা। মানুষরূপে জন্ম নেওয়া সহজ কিন্তু ‘প্রকৃত মানুষ’ হওয়া কঠিন কাজ। এখানেই রয়েছে শিক্ষা ও শিক্ষাক্রমের ভূমিকা। ২০১২ সালে প্রণয়নকৃত জাতীয় শিক্ষাক্রম সময়ের পরিক্রমায় পরিবর্তন, পরিমার্জন ও সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। বর্তমান সরকার ২০১৭ সাল থেকেই শিক্ষাক্রম পরিবর্তনের কাজ শুরু করে। ইতোমধ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ প্রণয়ন করে সেটি বাস্তবায়ন করছে। এ জন্য ডেভিড এ কব (উধারফ অ কড়ষন)-এর অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখন তত্ত্বকে ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করে এর নাম দেওয়া হয় ‘যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম’। এখানে যোগ্যতা বলতে জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমষ্টিকে বোঝানো হয়েছে। বাস্তবায়নাধীন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার পরিবর্তন নয়, পুরো শিক্ষাব্যবস্থার রূপান্তরকরণ হয়েছে। এ শিক্ষাক্রমে পাঠ্যপুস্তক, পাঠদান পদ্ধতি ও মূল্যায়ন ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন করায় অভিভাবক ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নানা প্রবন্ধ ও বক্তব্যের মাধ্যমে শিক্ষাক্রম নিয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু ঘোর কাটছে না। এ পরিপ্রেক্ষিতে সময়ের শিক্ষাবিদ, কবি, প্রাবন্ধিক ও ভ্রামণিক ড. ডি. এম. ফিরোজ শাহ্ সংবাদপত্রে প্রকাশিত এ সকল প্রবন্ধ সংগ্রহ করে এবং নিজের লেখা সংযোজন করে আলোচ্যগ্রন্থ নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন : অভিভাবকদের উৎকণ্ঠা ও বাস্তবতা সংকলন করেছেন। এই সংকলনে মোট ৩৭টি প্রবন্ধ রয়েছে যার মধ্যে ২৬টি বাংলা এবং ১১টি ইংরেজি ভাষার যেগুলো সমসাময়িক ও খুবই প্রাসঙ্গিক। এ সকল প্রবন্ধ পাঠ করে শিক্ষকরা সম্যক ধারণা লাভে সক্ষম হবেন, যা তাদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।

বইয়ের নাম নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন
লেখক ড. ডি. এম. ফিরোজ শাহ্‌  
প্রকাশনী আগামী প্রকাশনী
সংস্করণ
পৃষ্ঠা সংখ্যা
ভাষা

ড. ডি. এম. ফিরোজ শাহ্‌