গল্পে গল্পে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং
২০১৯ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসার একটা মূল কারণ ছিল, বায়োলজির সব থেকে আপডেটেড রিসার্চ টপিকস নিয়ে কাজ করব, সাথে এর প্রচার এবং প্রসার ঘটাব। তবে সবকিছুর মূলে ছিল সিনথেটিক বায়োলজি-বেস ভিত্তিক কোম্পানি এস্টাবলিশ করা। আমাদের সবার মাঝে একটা কমন ধারণা আছে, বায়োলজি মানে মুখস্ত করা ছাড়া কিছু না। বায়োলজি যে আসলেই বোঝার বিষয়, এখানে মুখস্ত করে লাভ নেই এবং এটা দুনিয়া পরিবর্তনকারী একটা নতুন বিপ্লব, সেটা সবাইকে জানানোর জন্যই বইটা লেখা। জিনোম এডিটিং খুব নতুন টেকনিক যেটা বায়োলজি জগৎকে ব্যাপকভাবে সমৃদ্ধ করেছে, যার অবদান আমরা স্বাস্থ্য, এগ্রিকালচার/কৃষি এবং এনার্জি উৎপাদন খাতে দেখতে পাই। আমার ধারণা বাংলাদেশের মানুষ এই টেকনিকের গুরুত্ব অনুধাবন করবে এবং তা বিভিনড়ব সেক্টরে ব্যবহার করে আমাদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো সমাধান করবে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশে মানুষ এবং এর অর্থনীতি একধাপ এগিয়ে যাবে। ৪র্থ এবং ৫ম শিল্প বিপ্লবের বড় একটা অংশ। দেশের অর্থনীতি সমুনড়বত রাখার খাতিরে আমরা চাইলেও এই সেক্টরটি এড়িয়ে যেতে পারব না।
বইয়ের নাম | গল্পে গল্পে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং |
---|---|
লেখক | হোসাইন মোহাম্মদ মাসুম |
প্রকাশনী | তাম্রলিপি |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |