বই : কুরআন হাদিসের আলোকে জ্বীন কেন্দ্রিক অসুস্থতার প্রতিকার

মূল্য :   Tk. 0.0

অনুবাদ: মুফতি মুস্তফা আল মাহমুদ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৩৮

সূরা বাকারায় আল্লাহ্‌ তাআলা বলেন, ‘যারা অদৃশ্যের প্রতি ঈমান আনে..'[সূরা বাকারাহ, ২:৩]

শায়খ আশ-শা’দী রহ. এই আয়াতের তাফসীরে বলেন, ‘অদৃশ্যের প্রতি বিশ্বাস করাই একজন মুমিন কাফিরের মধ্যে পার্থক্য করে। কারণ, যা দেখা যায়, তাতে বিশ্বাস করার দ্বারা কোনো ফায়দা নেই, বরং যা দেখা যায় না, তার প্রতি বিশ্বাস রাখাই পরীক্ষা।’

ঈমানের পুরো বিষয়টি এই বাক্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ‘অদৃশ্য জগতের প্রতি বিশ্বাস’। জ্বীন জাতি সেই অদৃশ্য জগতের একটি অংশ। কুরআনে স্বতন্ত্র একটি সূরাই রয়েছে ‘সূরা জ্বীন’ নামে। আল্লাহ্‌ তাআলা জ্বীন জাতিকে বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। মানব জাতির আবাসের পূর্ব থেকেই পৃথিবী এই জাতিকে আল্লাহ্‌ পাঠিয়েছেন। তথাপি এই জ্বীন জাতির সেই ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে এক শ্রেণির মিথ্যুক কবিরাজরা মানুষদের ক্ষতি করে থাকে। ব্লাক ম্যাজিক করে।

এই দুনিয়ায় মানুষ সবচেয়ে বেশি অসহায় যে রোগের ব্যাপারে, তা হচ্ছে এই জ্বীন কেন্দ্রিক অসুস্থতা। কুরআন হাদীস জুড়ে এর অসংখ্য চিকিৎসা বাতলে দেয়া হয়েছে। কিন্তু অজ্ঞতা এবং ভণ্ড কবিরাজদের ছয়লাভের কারণে সুন্নাহ সম্মত সেই চিকিৎসার ব্যাপারে আমরা অজ্ঞই থেকে যাই। বক্ষ্যমাণ এই গ্রন্থটি সেই দিককে আলোকপাত করেই রচিত। কীভাবে জ্বীন কেন্দ্রিক অসুস্থতা থেকে আমরা রেহাই পেতে পারি, এবং ভণ্ড কবিরাজদের ছোবল থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারি কুরআন হাদীসের আলোকে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।

বইয়ের নাম কুরআন হাদিসের আলোকে জ্বীন কেন্দ্রিক অসুস্থতার প্রতিকার
লেখক শায়খ ওয়াহিদ বিন আব্দুস সালাম বালী  
প্রকাশনী দারুস সালাম বাংলাদেশ
সংস্করণ
পৃষ্ঠা সংখ্যা
ভাষা

শায়খ ওয়াহিদ বিন আব্দুস সালাম বালী