বাংলাদেশের ইতিহাসের গোড়ার কথা
বাংলাদেশ বলতে কেবল ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনকারী ভূখণ্ড নির্দেশ করে এ পুস্তক রচিত হয়েছে। গতানুগতিক লেখকগণের মাঝে এ দেশের ইতিহাস লিখতে গিয়ে মাত্র দু’হাজার চারশ বছরকে গুরুত্ব দেয়া হয়। সম্প্রতি সেটিকে আরও দেড় হাজার বছর পিছিয়ে ধরার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আর এ পুস্তকে উত্থাপিত হয়েছে তার চেয়েও ঢের ঢের গুণ বেশি সময়ের কথা। অযথা অপ্রাসঙ্গিক পর্যায়ে ভারতীয় ইতিহাস নিয়ে টানাটানি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা হয়েছে। চেষ্টা করা হয়েছে স্বাধীনতার মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে দেশের মূল চরিত্রচিত্রণ তুলে ধরার। এ পুস্তক তাই কেবলই মুক্ত বাংলার ইতিহাস। স্বাধীন বাংলার ইতিহাস। পুস্তকটির বর্ণনায় কেবল রাজনৈতিক কালানুক্রম ভিত্তিক ঘটনাপঞ্জি নয় বরং ভূতাত্ত্বিক, নৃতাত্ত্বিক, বসতি বিস্তার থেকে শুরু করে বর্তমান। লোকায়ত জীবনে উত্তরণের যাবতীয় খুঁটিনাটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তদুপরি পুরনো তথ্যগুলোকে মুক্তবাংলার মাটিতে সর্বশেষ আবিস্কৃত ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কিত তথ্যাদির ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই করা হয়েছে।
সূচিপত্র
* দ্বিতীয় সংস্করণের মুখবন্ধ ৯
* প্রসঙ্গকথা-১১
* অধ্যায়ঃ এক/ দেশ পরিচিতি-১৪
* অধ্যায়ঃ দুই/ বসতি বিস্তার ও রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা-১১৫
* অধ্যায়ঃ তিন/ বঙ্গ-বাঙালা থেকে বাংলাদেশ-১৮৩
* অধ্যায়ঃ চার/ সংস্কৃতির রূপরেখা-২৬০
* অধ্যায়ঃ পাঁচ/ সমীক্ষা-৪৪৭
* পরবর্তী সহায়ক গ্রন্থাবলি-৪৫২
বইয়ের নাম | বাংলাদেশের ইতিহাসের গোড়ার কথা |
---|---|
লেখক | মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন |
প্রকাশনী | দিব্য প্রকাশ |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |