সন্ধ্যাফুল
উপন্যাসের সাথে যদি চিন্তা-দর্শন ও আদর্শের মিশ্রণ ঘটানো যায় তাহলে কেমন হয়?
নবন লেখক এহসানুল্লাহ জাহাঙ্গীর সে কাজটিই করেছেন তার রচিত প্রথম গ্রন্থ সন্ধ্যাফুল উপন্যাসে।
এই উপন্যাসটি ছোট হলেও মূলত উপন্যাসের প্রচলিত ধারাকে ভাঙ্গার একটি মহৎ প্রয়াস।
আমরা গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারি, প্রতিটি উপন্যাসে প্রধান শক্তি হিসেবে পাওয়া যায়—চরিত্রের রসায়নে গভীর জীবনবোধ, জীবনের বিস্ময়-বিস্তৃতি, হৃদয় ও স্বপ্ন ভাঙার মর্মর আওয়াজ, তীব্র ভাবাবেগ, সামাজিক টানাপোড়েন এবং মৈত্রীবাঁধন। কখনো পাই, বিকশিত জীবনের শৈল্পিক ক্যানভাস, বিশুদ্ধ স্নিগ্ধতায় মুখর প্রেমের মহরত, প্রকৃতির কীর্তনখেলার নান্দনিক পাঠ, সাম্য-মানবিকতার সৌন্দর্য। ‘সন্ধ্যাফুল’ উপন্যাসে আমরা এগুলোর সাথে সাথে নতুন কিছু দেওয়ার কোশেশ করেছি। যেটা একজন পাঠকের স্থায়ী উপকারের মধ্যে গণ্য হবে বলে আশা রাখি।
উপন্যাস মানেই যে শুধু সাময়িক একটা ঘোর। আমরা এই বোধ থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেছি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার সন্নিবেশ ঘটিয়েছি উপন্যাসটিতে
বইয়ের নাম | সন্ধ্যাফুল |
---|---|
লেখক | এহসানুল্লাহ জাহাঙ্গীর |
প্রকাশনী | নবপ্রকাশ |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |