কামাল আতাতুর্কের নতুন রাজত্বে ইসলামি সকল নিদর্শনের উপর পাবন্দি আরোপ করা হয়৷ আজান নিষিদ্ধ হয়৷ তুর্কি ভাষার আরবি অক্ষরের পরিবর্তে ল্যাটিনি অক্ষর জারি করে৷ ইসলামি গ্রন্থাগার, ইসলামি বই ছাপানো, প্রচার করা, সবই নিষিদ্ধ হয়৷ তাই বাধ্য হয়ে হাতে লিখে পাণ্ডুলিপি তৈরি করাই একমাত্র উপায় ছিলো৷ ভক্তদের সংখ্যা বাড়লে তারা বারলা থেকে গোপনে মূল পাণ্ডলিপি পার্শ্ববর্তী গ্রামে নিয়ে যেতো৷ সেখানে অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে হাতে-কলমে আরো নুসখা তৈরি করে লুকিয়ে অন্যান্য শহরে পাঠানো হতো৷ এভাবেই খোদাদ্রোহিতার ঝড়ের কবলে দৃঢ় পায়ে স্থীর থেকে একাই লড়ে গিয়েছেন নতুন দিগন্তের ইমাম হজরত সাঈদ নুরসি রহ.৷ যে দিগন্তের বসন্তের শুরুটা হয়েছিলো একদল বিদগ্ধ মুসলিম চিন্তাবিদদের হাত ধরে৷ চলুন না সে বসন্তের ইতিহাস জানতে একবার ‘তুর্কি বসন্ত’ খুলে দেখি!

430 279 430 279

মাওলানা সালমান হুসাইনি নদভি


মাওলানা নজরুল হাফিজ নদভি


মুফতি আবু লুবাবা শাহ মনসুর


মাওলানা রাবে হাসানি নদভি


প্রফেসর মুহসিন উসমানি কাসেমি