কেউ যদি কোনো মুসলিমকে কাফির আখ্যা দেয় আর ওই মুসলিম যদি কাফির না হয়, তাহলে যে কাফির আখ্যা দিবে সে কাফির হয়ে যাবে। যেহেতু অন্যকে কাফির আখ্যা দেওয়ার সঙ্গে নিজের কুফরীর অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে, সেহেতু এটি নিজের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সর্বোচ্চ সতর্ক ও সাবধান থাকা অপরিহার্য। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, এ ব্যাপারে আমাদের মাঝে অপরিহার্য সতর্কতার স্থলে, শিথিলতা ও অসাবধানতাই পরিলক্ষিত হচ্ছে।

‘মুসলিমকে কাফির বলা’র ফিতনা একটি প্রাচীন ফিতনা। যা বর্তমান সময়েও খুবই প্রাসঙ্গিক। এখন পর্যন্ত ‘মুসলিম’দেরকে বিশেষ করে ‘মুসলিম শাসক’দেরকে কাফির বলা এক শ্রেণির বিদআতির নিত্যদিনের কর্ম। এক্ষেত্রে ‘আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান অনুযায়ী শাসন না করা, সে অনুযায়ী ‘ফয়সালা না দেওয়া’, ইত্যাদি কমন অভিযোগ আরোপ করে ‘তাকফীর’ বা ‘কাফির বলা’ হয়। এই ছোট্ট পুস্তিকাটিতে মুসলিমকে কাফির বলার ফিতনা, আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান অনুযায়ী শাসন ও ফয়সালা বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে। এ বিষয়ে হকপন্থিদের অবস্থান বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

550 385 550 385
বইয়ের নাম ফিতনাতুত তাকফীর এবং মানবরচিত বিধানে ফয়সালার হুকুম
লেখক আল্লামা মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানী (রহ.)   শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন (রহঃ)   শাইখ বিন বায (রঃ)  
প্রকাশনী বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স
সংস্করণ
পৃষ্ঠা সংখ্যা
ভাষা

আল্লামা মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানী (রহ.)


শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন (রহঃ)


শাইখ বিন বায (রঃ)