ঠাকুরের মাৎস্যন্যায়
১৯৪৭ সালের দেশভাগ যে সমস্ত কারণে ঘটিয়াছিল তাহাদের পূর্ণ বিকাশ ঘটে বিশ শতকের তৃতীয় দশকে। দুঃখের মধ্যে,এই পরিণতির পিছনে অপার্থিব প্রতিভার অধিকারী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভূমিকা আজ পর্যন্ত যথাযথ বিশ্লেষণের সম্মুখীন হয় নাই। ‘ভদ্রলোক’ মতাদর্শের সমালোচক পরিচয়ে খ্যাতিমান বিদ্বান পার্থসারথি গুপ্ত,সুমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায় কিংবা জয়া চট্টোপাধ্যায় কেহই এই প্রশ্নে উপযুক্ত হস্তক্ষেপ করেন নাই। ‘রক্ত’ আর ‘খুন’ বিষয়ক বাদানুবাদের সূত্র ধরিয়া সলিমুল্লাহ খান দেখাইয়াছেন,সাম্প্রদায়িকতা প্রশ্নে ‘ভদ্রলোক’ মতাদর্শের অনুসারী রবীন্দ্রনাথের অবদান অপরিণামদর্শী ছিল বলিলে কম বলা হয়। ১৯৪৭ সালে সহি বড় বাংলাদেশের যে ঐতিহাসিক বিভাজন তাহার পিছনে একটা বড় ভূমিকা পালন করিয়াছে ঠাকুরের মাৎস্যন্যায়।
বইয়ের নাম | ঠাকুরের মাৎস্যন্যায় |
---|---|
লেখক | সলিমুল্লাহ খান |
প্রকাশনী | মধুপোক |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |