মহামানবের অমীয় বাণী
অনুবাদ:
ইমরান ইবনে আনওয়ার
তাকমীল, জামিয়া শারইয়্যাহ মালিবাগ, ঢাকা
বি এ অনার্স, (অধ্যয়নরত)
মুদাররিস, জামিয়া দ্বীনিয়া দারুল হিদায়াহ, চট্টগ্রাম
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২১৩ (হার্ড কভার)
পূর্ববর্তীদের মধ্যে এমন অনেক আলিম রয়েছেন, যারা শত শত বছর পরেও মানুষ তাদের স্মরণ করে। তাঁরা উম্মতের রাহবার হয়ে থাকে। মৃত্যুর পরেও তাদের রেখে যাওয়া অবদান থেকে মানুষ উপকৃত হতে থাকে। তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, বিখ্যাত গ্রন্থ রিয়াযুস স্বলিহীনের লেখক ইমাম নববি রহ.। তাঁকে চেনে না এমন ইলম অন্বেষণকারী পাওয়া মুশকিল। বরং শায়খ আহমাদ মুসা জিবরিলের ভাষায় ‘এমন কোনো দিন নেই যেদিন পৃথিবীর বুকে ইমাম নববির নাম উচ্চারিত হয় না। বরং পৃথিবীতে কোনো না কোনো প্রান্তে তলিবুল ইলমীরা তাঁর নাম উচ্চারণ করছে, তাঁর রেখে যাওয়া অবদান থেকে উপকৃত হচ্ছে।’
হাদীস শাস্ত্রে তাঁর রেখে যাওয়া অবদান অতুলনীয়। মুসলিম শরিফের হাদীসের ব্যাখ্যা জানার জন্য তাঁর রচিত ‘শারহ মুসলিম’ দ্বারস্থ হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
বিখ্যাত সেই আলিম ইমাম নববি রহ. এর আরেকটি বিখ্যাত গ্রন্থ ‘কিতাবুল আরবাঈন’, যাকে আমরা ‘ইমাম নববীর চল্লিশ হাদীস’ নামে জানি। বইটিতে ইসলামের বুনিয়াদি বিষয়ের ওপর ৪২ টি হাদীস সংকলন করেছেন ইমাম নববি রহ.
হাদীস শাস্ত্রের উচ্চতর বিভাগে অধ্যয়রত এমন কোনো ছাত্র পাওয়া যাবে না, যাকে এই হাদীসগুলো মুখস্ত করতে হয়নি। বরং আরব দেশগুলোতে ছোট থাকতেই বাচ্চাদের মুখস্ত করানো হয়। এগুলো দিয়েই শুরু হয় তাদের হাদীসের সমুদ্রযাত্রা।
বক্ষ্যমাণ এই গ্রন্থটি সেই ৪০ চল্লিশ হাদীসেরই অনুবাদ এবং ব্যাখ্যা।
বইয়ের নাম | মহামানবের অমীয় বাণী |
---|---|
লেখক | ইমাম আবু যাকারিয়া ইয়াহইয়া ইবনে শারাফ আননাওয়াবী রহ. |
প্রকাশনী | মাকতাবাতুন নূর |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |