কিতাব পরিচিতি (প্রয়োজনীয়তা ও পদ্ধতি)
মাওলানা মানাযির আহসান গিলানী রহ. শৈশবে চরিত্র ও চেতনা বিনষ্টকারী নভেল ও গল্পের বইয়ের খপ্পরে পড়ে যান। পড়তে থাকেন একের পর এক বই। আর বইয়ের চরিত্রকে নিজের মধ্যে ধারণ করার চেষ্টায় লিপ্ত হন। এভাবে বেশ কিছুদিন কেটে যায়। পরে আল্লাহর রহমতে আবার সঠিক চেতনায় ফিরে আসেন। এসব বই সম্পর্কে তার অভিব্যক্তি হলো: “যেহেতু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে আমি এই বিষাক্ত সাহিত্যগ্রন্থ ও উপন্যাসকে উঠতি বয়সী কিশোর ও বালকদের জন্যে প্রাণ হন্তারক বিষ সমতুল্য জ্ঞান করি, যেগুলো বিষাক্ত পোকার মত প্রতিটি ঘরে দিন দিন লালিত পালিত হচ্ছে। কিশোরদের ছাড়িয়ে তা কিশোরীদের পর্যন্ত শক্তিশালী প্লাবনের মত ক্ষতি ও ধ্বংস পৌঁছে দিয়ে যাচ্ছে। প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, পরিবার বিরান হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বইয়ের সূরতে এ বিষাক্ত সাপ-বিচ্ছুকে আগ্রহভরে বাবা মায়েরা তাদের সন্তানদের হাতে তুলে দিচ্ছে। সরকার প্রধানও এতে মদদ জোগাচ্ছে। আল্লাহ তাআলা ভালো জানেন, জাতির শিক্ষা-সভ্যতার কর্ণধারগণ কী এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিষাক্ত এ পেয়ালা আকর্ষণীয় ও সুস্পষ্ট ভাষণের মাধ্যমে কওমের শিশুদের গিলাচ্ছে! ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।”
বইয়ের নাম | কিতাব পরিচিতি (প্রয়োজনীয়তা ও পদ্ধতি) |
---|---|
লেখক | মাওলানা আবদুল্লাহ নাজীব |
প্রকাশনী | মুআসসাসা ইলমিয়্যাহ বাংলাদেশ |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |