হতাম যদি পাখি
হৃদয়ের আঙিনায় কত চিন্তা ভিড় জমায় প্রতিনিয়ত। রাতের বিছানায় উচ্ছল নদীর ঢেউয়ের মত একের পর এক আছড়ে পড়ে চিন্তার খণ্ড। সেই চিন্তাগুলোই কখনো রূপ নেয় চমৎকার কিংবা প্রখর কোনো অনুভূতিতে। মানুষের চিন্তাশক্তি কত স্বচ্ছ আর প্রখর হতে পারে—পূর্বসূরীদের রচনা পাঠ করলে তা উপলব্ধি করা যায়। ইবনুল-জাওজির ‘সাইদুল খতির’ পড়ার পর যে গ্রন্থটি পড়ে আমি বেশি প্রভাবিত হয়েছি তা হচ্ছে, শাইখ সালমান আল আওদাহ রচিত ‘লাও কুনতু তইরান’, অর্থাৎ ‘হতাম যদি পাখি’।
একে আপনি চিন্তা, অনুভূতি ও স্মৃতির একটি শিলান্যাস মনে করতে পারেন। শাইখ এই গ্রন্থে তার অনুভব, অনুভূতি ও খণ্ড খণ্ড চিন্তাগুলো একত্রিত করেছেন। নিজের চমৎকার ভাবনাগুলোকে কাগজের পাতায় চিত্রিত করেছেন। নিজের জ্ঞান, প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও চেতনার সারনির্যাস থেকে সাজিয়েছেন প্রতিটি অধ্যায়।
বইয়ের নাম | হতাম যদি পাখি |
---|---|
লেখক | ড. সালমান আল-আওদাহ |
প্রকাশনী | রাইজ পাবলিকেশনস |
সংস্করণ | প্রথম প্রকাশ, ২০২০ |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | 224 |
ভাষা | বাংলা |