অ্যা লেটার টু অ্যাথিইস্ট (হার্ডকভার)
পৃষ্ঠা সংখ্যা ২৪৮
ফ্ল্যাপ থেকে…
সমাজ বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বস্তুবাদ’ গিলতে গিলতে, জীব বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বিবর্তনবাদ’ লজেন্স চুষতে চুষতে হতাশার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকি ‘মার্ক্সবাদ’ কিংবা ‘লেলিনবাদ’-ই তাহলে একমাত্র আশা। এই সুযোগে ডেভিড হিউম এসে কানে কানে বলে যায়, ‘আরে ধুর! স্রষ্টা কী, আর ধর্মই বা কী? বাদ দাও তো বাপু! এসবের ভিত্তি আছে নাকি? এসো তোমাকে সত্যের পথ দেখাচ্ছি।’ ব্যাস, আমরাও চোখ বন্ধ করে আরাদ্ধ পথ হাতড়ে বেড়াই।
এই হলো জাহেলিয়াতের রূপ। রূপ দেখলেও তার স্বরুপ দেখেছেন কখনও? সময় করে একটু ঘুরে আসুন মুহাম্মাদ আসাদের ‘ইসলাম এ্যাট দ্যা ক্রস রোডস’, স্যামুয়েল পি হান্টিংটনের ‘দ্যা ক্লাশ অব সিভিলাইজেশন’ কিংবা প্যাট্রিক গ্লাইনের ‘গড় দ্য এভিডিয়েন্স’-এ। আপনি এসবে দেখবেন ঈশ্বরের নামে বানানো মানুষের তৈরি মূর্তি আর ধর্মগ্রন্থের নামে বানানো মানুষের নানান মিথলোজির সাথে বিজ্ঞানের তুমুল ঝগড়াতে নাস্তিক্যবাদের জন্ম হয়েছে। সে ঝগড়ায় ইসলাম ছিল অনুপস্থিত।
কিন্তু হাল জামানার নাস্তিকতা মানেই ইসলাম বিরোধীতা। কারন, নাস্তিক্যবাদের মূলে কুঠারাঘাত করেছে আল ইসলাম। তারা আপনাকে জোর করে বুঝাতে চায়, মানুষের বানানো মূর্তির মতো আল্লাহ্ তায়ালাও একজন ভিত্তিহীন কল্পিত স্রষ্টা, মিথ-পুরাণের মতো কুরআনও মানুষের লিখা মিথ; যেখানে অনেক ভুল। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে মুহাম্মাদ নামের এক আরবের মনগড়া মতবাদ ইসলাম আজকের দুনিয়ায় বড্ড সেকেলে, অচল জীবন দর্শন।
সত্যই কি তাই?
না, কক্ষনো না। চলুন একবার ঘুরে আসি স্রষ্টা, কুরআন, ইসলাম আর নাস্তিক্যবাদের সংঘাত জগতে।
বইয়ের নাম | অ্যা লেটার টু অ্যাথিইস্ট (হার্ডকভার) |
---|---|
লেখক | মুগনিউর রহমান তাবরীজ |
প্রকাশনী | গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |