আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
সর্বোপরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন যন্ত্র ব্যবহারের জন্য এমন কিছু নিয়মনীতি প্রবর্তন করা জরুরী যাতে মানব জীবন সুরক্ষা লাভ করে এবং সম্ভাব্য সকল বিপদ দূর করা সম্ভব হয়। ভবিষ্যতে উদ্ভাবিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন যন্ত্রগুলো মানবতার জন্য বিশাল অর্জন হিসেবেই গণ্য হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গল্প মানে কেবল এই নয় যে কীভাবে আমরা আমাদের ভবিষ্যত গঠন করব, বরং মানুষ কীভাবে আরো চমৎকার বুদ্ধিমত্তা ও সৃষ্টিশীলতার বিকাশ করবে। আমরা আজ ‘মানুষ’ বলতে যা বুঝি, একশত বছর পরও কি তাই বুঝব? নাকি একশত বছর পর ‘মানুষ’ শব্দটির সংজ্ঞায় ভিন্নতা আসবে? ক্রমবর্ধমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন যন্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে ভবিষ্যত সমাজের গাঠনিক রূপ কেমন হবে? মানুষ বর্তমানে যে কাজগুলো করছে, ভবিষ্যতে তাদের কাজের স্বরূপ কেমন হবে? তারা কি তবে বিভিন্ন রোবটের প্রেমে পড়বে? এটি কি সম্ভব?
বইয়ের নাম | আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স |
---|---|
লেখক | ক্লিফোর্ড অ্যালেন পিকওভার |
প্রকাশনী | চর্চা গ্রন্থ প্রকাশ |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |