নারীদের পথনির্দেশিকা
ভাগ্যবান স্বামী হচ্ছে সে যে তার নেকবিবির অনুকরণ করে নিজেও নেককার ও সৎ হয়ে যায়। স্ত্রী নেককার হওয়া সত্ত্বেও স্বামী যদি নেককার না হতে পারে তাহলে পরকালে এই স্ত্রীকে সে আর পাবে না। চিরদিনের সঙ্গী হিসেবে পেতে হলে স্বামীকে অবশ্যই সৎকর্মপরায়ণ হতে হবে।
তদ্রূপ সৌভাগ্যবান নারী হচ্ছে সে, যে তার দীনদার স্বামীর অনুকরণে নিজেও নেককার ও দীনদার হয়ে যায়। যেন তার প্রেমময় জীবনসঙ্গী কখনো হারিয়ে না যায়। আর এভাবে সে নিজের দুনিয়ার জীবনের সৌভাগ্যের সাথে সাথে পরকালীন সৌভাগ্যও লাভ করতে পারে।
হতভাগা স্বামী সেই পুরুষ যে তার পাপাসক্ত স্ত্রীর অনুকরণ করে আর নিজেকে রক্ষা করার কথা না ভেবে নিজেও পাপের সমুদ্রে ডুবে যায়।
হতভাগা স্ত্রী সেই নারী যে তার স্বামীকে পাপকাজে ডুবে থাকতে দেখে, উক্ত স্ত্রী সেসব পাপের খারাবি থেকে বাঁচার পরিবর্তে নিজেও আল্লাহর নাফরমানিতে মেতে থাকে।
অত্যন্ত হতাভাগ্য সেই সব স্বামী—স্ত্রী যারা একে অপরকে জাহান্নামে ঠেলে দিতে সাহায্য করে। নতুন কালচারের টিপটপে প্রবঞ্চিত হতে উৎসাহিত করে।
বইয়ের নাম | নারীদের পথনির্দেশিকা |
---|---|
লেখক | বাদিউজ্জামান সাঈদ নূরসী (রহ.) |
প্রকাশনী | সোজলার পাবলিকেশন লিঃ |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |