ক্লীন কোড
“ক্লীন কোড” বইটির ভূমিকা থেকে নেয়াঃ
আমার গ্রামে এক সময় অনেক কৃষি কাজ হত। ধান কাটার মৌসুমে মানুষ রাত জেগে ধান সিদ্ধি করত সেই সময় কিছু পোকা আগুনের পাশে উড়াউড়ি করত এবং বেশ কিছু পোকা মরে পড়ে পরে থাকত। এই যে পোকা গুলাে মরে যায়, তারপরেও কিছু পোকা আবার আগুনে ঝাপ দেয়। আগুন দেখতে চমৎকার হলেও এর সংস্পর্শে মরে যাবে এটা কি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে লিখে যেতে পারে না, যা পড়ে পরবর্তী প্রজন্ম সতর্ক হতে পারত। এখানেই মানুষের সাথে পশু, পাখি, পোকা মাকড়ের পার্থক্য। মানুষ তার অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞানের কথা তার পরবর্তী প্রজন্মের জন্য লিখে যেতে পারে। আমার প্রােগ্রামিং করার ১১ বছরের অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞানগুলােকে সুবিন্যস্ত করে বই আকারে প্রকাশ করার প্রয়াসটা অনেকটা এই ভাবনা থেকে। আমি কোড করতে গিয়ে যেসব ভালাে ভালাে কৌশল শিখেছি, সেগুলাে সুবিন্যস্ত করে বই আকারে প্রকাশ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এই বইয়ে দেখানাে কৌশল অবলম্বন করে কোড করলে আপনার কোড হবে অনেক ক্লীন, আপনার বানানাে কোন এপ্লিকেশন হতে অনেক বেশি নির্ভূল।
আমার গ্রামে এক সময় অনেক কৃষি কাজ হত। ধান কাটার মৌসুমে মানুষ রাত জেগে ধান সিদ্ধি করত সেই সময় কিছু পোকা আগুনের পাশে উড়াউড়ি করত এবং বেশ কিছু পোকা মরে পড়ে পরে থাকত। এই যে পোকা গুলাে মরে যায়, তারপরেও কিছু পোকা আবার আগুনে ঝাপ দেয়। আগুন দেখতে চমৎকার হলেও এর সংস্পর্শে মরে যাবে এটা কি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে লিখে যেতে পারে না, যা পড়ে পরবর্তী প্রজন্ম সতর্ক হতে পারত। এখানেই মানুষের সাথে পশু, পাখি, পোকা মাকড়ের পার্থক্য। মানুষ তার অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞানের কথা তার পরবর্তী প্রজন্মের জন্য লিখে যেতে পারে। আমার প্রােগ্রামিং করার ১১ বছরের অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞানগুলােকে সুবিন্যস্ত করে বই আকারে প্রকাশ করার প্রয়াসটা অনেকটা এই ভাবনা থেকে। আমি কোড করতে গিয়ে যেসব ভালাে ভালাে কৌশল শিখেছি, সেগুলাে সুবিন্যস্ত করে বই আকারে প্রকাশ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এই বইয়ে দেখানাে কৌশল অবলম্বন করে কোড করলে আপনার কোড হবে অনেক ক্লীন, আপনার বানানাে কোন এপ্লিকেশন হতে অনেক বেশি নির্ভূল।
বইয়ের নাম | ক্লীন কোড |
---|---|
লেখক | ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া |
প্রকাশনী | হ্যালো ওয়ার্ল্ড প্রকাশনী |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |