আশারায়ে মুবাশশারা
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে দশ সাহাবি এ জগতেই সরাসরি জানতে পেরেছেন যে, তাঁরা জান্নাতি, এর পিছে আছে কী রহস্য!
বাজারে ‘আশারায়ে মুবাশশারা’ নিয়ে বই আছে; কিন্তু এ নিগুঢ় রহস্যের কথা ভেবেছে কয়জন? ইসলামের প্রথম দিনে মক্কার পাহাড়ের চূড়ায়। যখন প্রাণের নবীজি একেবারে একা। কেবল মক্কায় ইসলামের বার্তা দিয়েছেন।
পুরো গোষ্ঠী, পরিবার ও আত্মীয়-সজন, বন্ধু-বান্ধব তাঁর দিকে আড় চোখে তাকাচ্ছিল আর এড়িয়ে পাশ কেটে যাচ্ছিল, তখন তিনি পাহাড়ের চূড়ায় গিয়ে আনমনে ভাবতেন পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার।
সেই চূড়ায় চোখের দেখা, বাপ-দাদাদের দেখে আসা চেতনা ও বিশ্বাস সবকিছু জলাঞ্জলি দিয়ে যে কয়জন বিশ্বস্ত আরব যুবক প্রিয় নবীজির পাশে সত্যের কালিমার স্বপক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁরাই হচ্ছেন এ দশ ভাগ্যবান সাহাবি।
আমরা ইসলামের জন্য গৌরববোধ করি; কিন্তু ইসলাম এ দশজনের জন্য গৌরববোধ করে। প্রথম দিকে যখন কেউ আসেনি, তখন এ দশজনই সাড়া দিয়েছিলেন ইসলামের আহবানে।
এরই স্বীকৃতি হচ্ছে জান্নাতের অগ্রিম সুসংবাদ। এর চেয়ে সৌভাগ্যের আর কি হতে পারে এ নশ্বর কদিনের জগতে!
চলুন, দেখে আসি তাঁদের জীবনের প্রতিটি পাতায়। কেমন ছিল তাঁদের পথচলা।
বইয়ের নাম | আশারায়ে মুবাশশারা |
---|---|
লেখক | আশরাফ মুহাম্মাদ আলওয়াহ্শ |
প্রকাশনী | নবপ্রকাশ |
সংস্করণ | প্রথম প্রকাশ, ২০২৩ |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | 288 |
ভাষা | বাংলা |