ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খৃষ্টান
ইতিহাস এমন এক আয়না, যেখানে সত্যের চশমা পরে সত্যকে দেখা যাবে, মিথ্যার চশমা পরে মিথ্যাকে দেখা যাবে। ইতিহাসের নিজস্ব ভাষা কী? ইতিহাসের কোনো ভাষা নেই। শুধু চোখ আছে। ইতিহাস অনেক কিছুর সাক্ষী হয়। বলার দায়িত্ব নেয় অন্যরা। তাদের সততার উপর ভিত্তি করেই রচিত হয় ইতিহাসের প্রামাণ্যতা। “ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খ্রিষ্টান শুধু ইতিহাসবর্ণনা নয়, এ যেন কালের জবানবন্দি। শতাব্দি আগে নিঃশেষিত কাহিনীর জীবন্ত উপস্থাপনা।
এক রত্তি মিথ্যা নয়; এ ইতিহাসের বর্ণনাকারী স্বয়ং আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা। এ ইতিহাসের সংরক্ষক ‘আলআমিন’ খেতাবে ভূষিত রাহমাতুললিল আলামিন সাইয়িদুল মুরসালিন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। কুরআন ও সুন্নাহয় ইহুদি খ্রিষ্টানের ইতিবৃত্ত নাতিদীর্ঘ বর্ণনায় বিধৃত হয়েছে। তার ওপর ভিত্তি করে এই দুই সম্প্রদায়ের কাছে সংরক্ষিত পবিত্র গ্রন্থের বাগাড়ম্বরের সুলুকসন্ধান করেছেন সূক্ষ্মদর্শী লেখক। সত্য ও বিকৃতির যুগপৎ এনকোয়ারির একটা চুলচেরা বিশ্লেষণ হয়েছে এই বইতে। তাই এটি আপনার ধারণায় বিলক্ষণ পরিবর্তন এনে ঈমানের প্রশান্তি বাড়িয়ে দিবে।
কোনো সাধারণ রচনা নয় এটা, দীর্ঘ অধ্যবসায়ের প্রয়াসলব্ধ সাধনাফল, এটি লেখকের অনবদ্য সৃষ্টি। বইটি লুফে নিতে পরবর্তী বিচারটুকু পাঠকের যিম্মায়
বইয়ের নাম | ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খৃষ্টান |
---|---|
লেখক | আল্লামা ইবনুল কায়্যিম জাওযিয়্যাহ রহ |
প্রকাশনী | মাকতাবাতুন নূর |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |