হিজামা : সুন্নাহসম্মত চিকিৎসা
আদিকাল থেকেই রোগ-বালাই আমাদের প্রাণী-সত্তার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। পৃথিবীর শুরু থেকেই আল্লাহ তায়ালা মানুষকে বিভিন্ন রোগ-বালাই দিয়ে কাউকে পরীক্ষায় ফেলেছেন, কাউকে শাস্তি দিয়েছেন আবার কাউকে দিয়েছেন মর্যাদা-বৃদ্ধির সাময়িক কষ্ট। পাশাপাশি হাদীসে আছে, আল্লাহ এমন কোনো রোগই মানুষকে দেননি, যার চিকিৎসা নেই, ঔষধ নেই। এর মানে হলো, আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সাময়িক রোগে-শোকে ভোগান অন্তর্নিহিত বিভিন্ন উদ্দেশ্যে।
অন্যথায় পৃথিবীতে মানুষের দায়িত্ব হলো, সুস্থ থেকে আল্লাহর ইবাদত করা, তাঁর আনুগত্য করা ও পরকালের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা। আর সেজন্যই এ সকল রোগ থেকে মুক্তির বিভিন্ন উপায়-অবলম্বন-বিদ্যা তিনি মানুষকে শিখিয়েছেন যুগে যুগে। বাতলে দিয়েছেন বিভিন্ন পথ-পদ্ধতি। হিজামা হলো, সেই ধারাবাহিকতায় চিকিৎসা-শাস্ত্রের একইসাথে অতি প্রাচীন ও অতি আধুনিক ও কার্যকরী চিকিৎসা-ব্যবস্থা। এজন্যই কি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলা হয়েছে, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামা করার আদেশ করুন? এবং তিনি নিজেও বলেছেন, তোমাদের সর্বোত্তম চিকিৎসা-মাধ্যম হলো হিজামা?
অবশ্যই হতে পারে তা। কেন? বিস্তারিত জানতে পড়ুন ‘হিজামা : সুন্নাহসম্মত চিকিৎসা’।
বইয়ের নাম | হিজামা : সুন্নাহসম্মত চিকিৎসা |
---|---|
লেখক | ডা. আমজাদ আহসান আলি ডা. আসআদ খান ডা. সাদ আহমদ খান |
প্রকাশনী | মাকতাবাতুল আসলাফ |
সংস্করণ | প্রথম প্রকাশ, ২০২৩ |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | 228 |
ভাষা | বাংলা |