ঈমানের দৃষ্টিভঙ্গি
কেউ যদি তাওহীদকে বোঝে, স্বীকার করে কিন্তু সে অনুযায়ী আমল না করে-তাহলে সে অবাধ্য ও একগুয়ো কাফির। যেমন ফেরাউন ও ইবলিশ, এবং তাদের মতো যারা আছে। অধিকাংশ মানুষ এখানেই ভুল করে। তারা বলে, হ্যাঁ এই দ্বীন ও ধর্ম সত্য। এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আমরা সে অনুযায়ী আমল করতে অক্ষম! কেননা আমাদের দেশ ও আঞ্চলিকতায় তা উপযোগী নয়। তবে যদি আমাদের জন্য সহজাত হয়, কিংবা তাতে সংস্কার আসে, তো ভিন্ন কথা! এই ধরনের ওযর আপত্তি তারা পেশ করে থাকে। কিন্তু হতভাগারা জানে না যে, কাফিরদের নেতারা তাওহীদ খুব ভালো করেই জানত, বুঝত। কিন্তু নানা অজুহাতে তারা সেগুলোকে বর্জন করত। এড়িয়ে চলত।
আল্লাহ সুবহানাহু তা’আলা বলেন-
তারা আল্লাহ’র আয়াতের বিনিময়ে নিতান্ত নগণ্য্ মূল্য গ্রহণ করে এবং লোকদের তাঁর পথ থেকে নিবৃত্ত করে। তারা যা করে তা অবশ্য্ই অতি নিকৃষ্ট। -সূরা তওবাঃ৯।
আল্লাহ আরও বলেন-
যাদের আমি কিতাব দিয়েছি তারা তাকে সেরুপ চেনে, যেরুপ তারা তাদের পুত্রদের চেনে। আর তাদের একদল জেনে-শুনে নিশ্চিতভাবে সত্য গোপন করে। -সূরা বাকারাঃ১৪৬।
বইয়ের নাম | ঈমানের দৃষ্টিভঙ্গি |
---|---|
লেখক | মুহাঃ কামরুজ্জামান |
প্রকাশনী | কাব্যগ্রন্থ প্রকাশন |
সংস্করণ | |
পৃষ্ঠা সংখ্যা | |
ভাষা |